ঢাকা , শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রশ্নের মুখে ডিজিটাল ব্যাংকের ভবিষ্যৎ

মুক্তবাংলা ডেস্ক

গ্রাফিক্স: ডিজিটাল ব্যাংক

  • প্রাথমিক অনুমোদন ১০টির
  • পাইপলাইনে ৫২টি
  • মোট আবেদন জমা পড়েছিল ৫৪টি

রোববার (৩০ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে আবেদনের লক্ষ্যে সব আবেদনকারীর পূর্ণাঙ্গ ও মানসম্মত প্রস্তাবনা তৈরি এবং বিভিন্ন দলিলাদি সংগ্রহের বিষয়টি বিবেচনা করে আবেদনপত্র দাখিলের সময়সীমা চলতি বছরের ১৭ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

আবেদনের ক্ষেত্রে আগের বিজ্ঞপ্তির অন্যান্য শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে চলতি বছরের ২০ জুন প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ১ আগস্টের মধ্যে আবেদন করতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুযায়ী সেসময় আরও জানানো হয়েছিল, ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ইচ্ছুকদের ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ১২৫ কোটি টাকা এবং মূলধন স্পন্সরদের কাছ থেকে আসতে হবে। প্রত্যেক স্পন্সরের ন্যূনতম হোল্ডিং শেয়ার হবে ৫০ লাখ টাকা।

উল্লেখ্য, ডিজিটাল ব্যাংকে প্রধান কার্যালয় ছাড়া থাকবে না কোনো শাখা। আমানত সংগ্রহ, ঋণ আবেদন ও ঋণ অনুমোদন সবই হবে অ্যাপভিত্তিক। লেনদেনের সুবিধার্থে ভার্চুয়াল কার্ড, কিউআর কোড পাবেন গ্রাহকরা।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১ জুন) বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছিলেন, ‘অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির প্রচেষ্টাকে প্রসারিত ও ত্বরান্বিত করতে আগামী অর্থবছরের মধ্যে একটি ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপন করা হবে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আপডেট : ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
৯ বার

প্রশ্নের মুখে ডিজিটাল ব্যাংকের ভবিষ্যৎ

আপডেট : ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

  • প্রাথমিক অনুমোদন ১০টির
  • পাইপলাইনে ৫২টি
  • মোট আবেদন জমা পড়েছিল ৫৪টি

রোববার (৩০ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পেতে আবেদনের লক্ষ্যে সব আবেদনকারীর পূর্ণাঙ্গ ও মানসম্মত প্রস্তাবনা তৈরি এবং বিভিন্ন দলিলাদি সংগ্রহের বিষয়টি বিবেচনা করে আবেদনপত্র দাখিলের সময়সীমা চলতি বছরের ১৭ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

আবেদনের ক্ষেত্রে আগের বিজ্ঞপ্তির অন্যান্য শর্তাবলী অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর আগে চলতি বছরের ২০ জুন প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ১ আগস্টের মধ্যে আবেদন করতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুযায়ী সেসময় আরও জানানো হয়েছিল, ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ইচ্ছুকদের ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন ১২৫ কোটি টাকা এবং মূলধন স্পন্সরদের কাছ থেকে আসতে হবে। প্রত্যেক স্পন্সরের ন্যূনতম হোল্ডিং শেয়ার হবে ৫০ লাখ টাকা।

উল্লেখ্য, ডিজিটাল ব্যাংকে প্রধান কার্যালয় ছাড়া থাকবে না কোনো শাখা। আমানত সংগ্রহ, ঋণ আবেদন ও ঋণ অনুমোদন সবই হবে অ্যাপভিত্তিক। লেনদেনের সুবিধার্থে ভার্চুয়াল কার্ড, কিউআর কোড পাবেন গ্রাহকরা।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১ জুন) বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছিলেন, ‘অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির প্রচেষ্টাকে প্রসারিত ও ত্বরান্বিত করতে আগামী অর্থবছরের মধ্যে একটি ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপন করা হবে।’