ঢাকা , শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পঞ্চগড়ে তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত

মুক্তবাংলা ডেস্ক

পঞ্চগড়ে তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত

তীব্র শীতে স্থবিরতা নেমে এসেছে পঞ্চগড়ের জনজীবনে। রাতভর কুয়াশা ঝরেছে বৃষ্টির মতো। সকালের দিকেও কুয়াশাচ্ছাদিত ছিল পথঘাট। ঘনকুয়াশার সঙ্গে কনকনে শীতে জবুথবু পুরো জনপদ।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র।

এর আগে, সোমবারও সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।

এদিকে পঞ্চগড়ে সকাল ৯টার পরও সূর্যের দেখা নেই। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিলো ৯৯ শতাংশ এবং গতিবেগ ঘন্টায় ৮-৯ কিলোমিটার।

গত দুই দিন ধরে জেলায় অনুভুত হচ্ছে তুলনামূলক তীব্র শীত। হাড়কাঁপানো শীতে জুবুথুবু অবস্থা জনজীবনেও। কনকনে শীত আর হিমেল বাতাস কাবু করছে এখানকার জনজীবন।

বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও বিকেলের পর থেকে আবারও বাড়ছে শীতের দাপট।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, ‘আকাশের উপরিভাগে মেঘ এবং ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের তাপ আসছে না। ফলে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভুত হচ্ছে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আপডেট : ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
১৫ বার

পঞ্চগড়ে তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত

আপডেট : ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

তীব্র শীতে স্থবিরতা নেমে এসেছে পঞ্চগড়ের জনজীবনে। রাতভর কুয়াশা ঝরেছে বৃষ্টির মতো। সকালের দিকেও কুয়াশাচ্ছাদিত ছিল পথঘাট। ঘনকুয়াশার সঙ্গে কনকনে শীতে জবুথবু পুরো জনপদ।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র।

এর আগে, সোমবারও সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।

এদিকে পঞ্চগড়ে সকাল ৯টার পরও সূর্যের দেখা নেই। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিলো ৯৯ শতাংশ এবং গতিবেগ ঘন্টায় ৮-৯ কিলোমিটার।

গত দুই দিন ধরে জেলায় অনুভুত হচ্ছে তুলনামূলক তীব্র শীত। হাড়কাঁপানো শীতে জুবুথুবু অবস্থা জনজীবনেও। কনকনে শীত আর হিমেল বাতাস কাবু করছে এখানকার জনজীবন।

বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়লেও বিকেলের পর থেকে আবারও বাড়ছে শীতের দাপট।

তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ রায় বলেন, ‘আকাশের উপরিভাগে মেঘ এবং ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের তাপ আসছে না। ফলে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভুত হচ্ছে।’